পর্ণ দেখার জন্য আপনাকে খুব বেশি একটা বেগ পেতে হবে না। স্মার্টফোনের নৌকায় বসে ইন্টারনেটের পাল তুলে ঠিক ঘুরাঘুরি করতে পারবেন আকাশে কিংবা অন্য কোথাও। হা হা!
যৌনতৃপ্তির অসম্পূর্ণতা থেকে ও পর্ণে আসক্তি জন্মায়।
বর্ণিল উৎসবে পদ্মা সেতুর উদ্বোধন, দক্ষিণ জনপদের মানুষের দীর্ঘ প্রতীক্ষার অবসান
ডিএসইএক্স সূচকের সামান্য উত্থান হলেও লেনদেনের পতন অব্যাহত
বন্যার্তদের জন্য অনন্ত জলিলের ৩০ লাখ টাকা অনুদান
সাত জায়গায় বাড়ি বা ফ্ল্যাট ভুলেও কিনবেন না
পীড়াদায়ক এবং উচ্চ-সংবেদনশীল পর্ণ ভিডিও দেখা দর্শকেরা পরবর্তীতে অনুশোচনা, পাপ বোধ, ডিপ্রেশান এবং আশংকায় ভুগে থাকে।
আমার বিয়ে হয়েছে দেড়মাস। আমি আবিষ্কার করেছি যে, আমার স্বামী পর্ণ ছবি ও ভিডিও ক্লিপ দেখে। আমি আমার ভেতরে আফসোস ও যন্ত্রণা অনুভব করছি। আমার জীবন সুখ থেকে দুঃখে পরিবর্তিত হয়েছে। আমি আমার স্বামীকে ভালোবাসি। কিন্তু আমি কিছুতেই এটা মানতে পারিনি। আমি তার সাথে বিদেশে অবস্থান করছি। আমি আশা করেছিলাম সে আমার জন্য আদর্শ স্বামী হবে। আমি আমার সাথে তার ভাল আচরণকে অস্বীকার করি না। কিন্তু এই বিষয়টি উদঘাটনের পর আমার মন ভেঙ্গে গেছে। আমি সারাক্ষণ কাঁদছি। সারাদিন চুপ করে থাকি; যা আমার আসল চরিত্রের বিপরীত। কিন্তু যেহেতু আমি বিদেশে অবস্থান করছি এবং আমার পরিচিত কেউ নেই। আমার স্বামীকে না জানিয়ে কোথাও যাওয়া আমার জন্য কঠিন। কারণ আমি চাই না যে, সে জানুক যে আমি কোন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের সাহায্য চাচ্ছি। সে আমাকে স্পষ্ট করে জানিয়েছে যে, সে ধুমপায়ী। আমি বিয়ের আগে এটি জানতাম না এবং বিয়ের পরও কিছুদিন পর্যন্ত জানতাম না। আমি খুব চিন্তায় পর্ণ ওয়েবসাইট পড়ে গেছি যে, সে আমাকে নিয়ে সুখী হবে না কিংবা আমার সাথে তার জীবন সুখী হবে না। আমার স্বামীর সাথে আমার আচরণের পদ্ধতি সম্পর্কে আমি আপনাদের সাহায্য চাই। সে তৃতীয় লিঙ্গের ছবি ও ভিডিও দেখা, পুরুষের অঙ্গবিশিষ্ট নারীদের চিত্র দেখার অর্থ কি সে সমকামী?
এনসিএমইসির তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশের আইপি অ্যাড্রেস (ইন্টারনেট প্রোটোকল-আইপি— কম্পিউটার বা মুঠোফোনের মাধ্যমে ইন্টারনেটে সংযুক্ত হতে হলে যে পরিচিতি নম্বর বা ঠিকানা লাগে) ব্যবহার করে চাইল্ড পর্নোগ্রাফি আদান–প্রদান হয়েছে সাড়ে পাঁচ লাখের বেশি। এর মধ্যে বাংলাদেশ থেকেই শিশু পর্নোগ্রাফি তৈরি করার পর কতটি আদান–প্রদান হয়েছে, সে তথ্য অবশ্য ওয়েবসাইটে উল্লেখ নেই।
তিনি বলেন, ‘ প্রতিটি ঘটনার ক্ষেত্রে দেখা যায়, মূল উৎপাটন না করে যাকে ধরা হচ্ছে, তদন্ত তার আশপাশ দিয়েই ঘুরছে। এটা অপরাধ নিরসনের জন্য ভাল কৌশল না। তবে নিয়মিত এই মধ্য সারির সম্পৃক্তদের ধরাটাও গুরুত্বপূর্ণ, তাদের মাধ্যমেও শেকড়ে পৌঁছানো যেতে পারে ।’
এ ব্যাপারে সিআইডির অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মাহমুদুল ইসলাম তালুকদার বলেন, এখন পর্যন্ত তারা যেসব তথ্য পেয়েছেন, সেগুলো থেকে তারা জানার চেষ্টা করছেন বাংলাদেশে শিশু পর্নোগ্রাফি কেউ তৈরি করছে কি না। যতটুকু জানা গেছে তা হলো, শিশু পর্নোগ্রাফির অধিকাংশ ঘটনাই আদান–প্রদানের। তবে কিছু ঘটনা তারা পেয়েছেন যেগুলোতে মনে হয়েছে কনটেন্ট (শিশুদের দিয়ে যৌনদৃশ্য ধারণ) পর্নোগ্রাফি বাংলাদেশে তৈরি হয়েছে, সেগুলো ধরে এখন তদন্ত শুরু হয়েছে।
কৃষ্ণাঙ্গ কনটেন্ট নির্মাতাদের অর্থ সহায়তা দেবে স্ন্যাপচ্যাট
সিদ্ধ করা ডিমের পানি ফেলে না দিয়ে কাজে লাগান এভাবে
ইরান-ইসরায়েল ছায়াযুদ্ধ কি বাস্তব যুদ্ধে রূপ নিতে যাচ্ছে